প্রথমবারের এই প্রথম কোনো আনুষ্ঠানিকতা ও কর্মসূচি ছাড়াই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করছে দেশবাসী। স্বাধীনতার ৪৯ বছরে মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে স্বাধীনতা দিবসের সকল কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ কারণে নীরবেই বাংলাদেশের জন্মদিবস করা হল।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তাছাড়া আজ সরকারি ছুটি উপক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করেছে পত্রিকাগুলো। বেতার ও টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করছে বিশেষ অনুষ্ঠান। জাতীয় পতাকা উড়ছে সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে।
প্রতি বছরের মতো এবার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি বন্ধ ছিল। এছাড়া বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোর সমাবেশ, প্যারেড স্কয়ারে কুচকাওয়াজ ও বঙ্গভবনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানও বাতিল করা হয়েছে। দিবসটি পালন করা হচ্ছে প্রতীকীভাবে।
গতকাল বুধবার (২৫ মার্চ) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে আমরা এবারের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ভিন্নভাবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ ভাষণে প্রধানমন্ত্রী জনসমাগম হয়, এমন ধরনের সব অনুষ্ঠানের আয়োজন থেকে সবাইকে বিরত থাকার অনুরোধও জানান।
পাঠকের মতামত: